ঢাকাশুক্রবার , ২৩ মে ২০২৫
  1. অন্যান্য
  2. অর্থনীতি
  3. আইন বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. ক্যাম্পাস
  6. খেলাধুলা
  7. গণমাধ্যম
  8. জনপ্রিয় সংবাদ
  9. জাতীয়
  10. বিনোদন
  11. রাজধানী
  12. রাজনীতি
  13. সারাদেশ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

ভ্রামম্যান আদালতে হালদায় অভিযান চালিয়ে চরঘেরা জাল ও বড়শি জদ্ধ পরে ধ্বংস করা হয়

Link Copied!

নুরুল আবছার নূরী,ফটিকছড়ি,চট্টগ্রাম:

চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলা নাজিরহাট পৌরসভাসহ হালদায় ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে ১০টি অবৈধ ১০টি অবৈধ চরঘেরা জাল ও৩ ৫৭টি বিভিন্ন ধরনের বড়শি জদ্ধ করেন ফটিকছড়ি উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য অধিদপ্তর।
বৃহস্পতিবার (২২মে) সকালে গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ফটিকছড়ি উপজেলা মৎস্য অধিদপ্তর কর্মকর্তা মোঃ আজিজুল ইসলাম নেতৃত্বে এই ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন।
হালদা নদীতে নাজিরহাট পৌরসভারসহ বিভিন্ন অভিযান পরিচালনা করে ১০ টি নিষিদ্ধচরঘেরা জাল ও ৩৫৭ টি বিভিন্ন ধরনের বড়শি জব্দ করা হয়।
হালদা নদীতে মৎস্য প্রজনন মৌসুমে “মা-মাছের আনাঘোনায় এই সুযোগ কাজ লাগিয়ে অসাধু মাছ শিকারীরা মাছ শিকারের তৎপর রয়েছে। ফটিকছড়ি উপজেলা মৎস্য অধিদপ্তর কর্মকর্তা মোঃ আজিজুল ইসলাম বলেন গত ২১ দিনের অভিযানে জব্দকৃত ১০ টি চরঘেরা জাল এবং আনুমানিক ৩৫৭ টি বিভিন্ন ধরনের বরশি ফটিকছড়ি উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা মৎস্য দপ্তর কর্তৃক ধ্বংস করা হয়।
উক্ত ধ্বংসকার্যে উপস্থিত ছিলেন,
হালদা নদীর প্রকল্প পরিচালক ও প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা প্রকল্প(২য় পর্যায়) মোহ মিজানুর রহমান,
ফটিকছড়ি,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মোজাম্মেল হক চৌধুরী,
সহকারি পরিচালক, চট্টগ্রাম জেলা মৎস্য কর্মকর্তার মোঃ নাসিম আল মাহমুদ,
দৈনিক আজাদী, সিনিয়র উপজেলা মৎস্য অফিসার, রাউজানের মোঃ আলমগীর,
ফটিকছড়ি উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আজিজুল ইসলাম এবং তার সহকর্মীবৃন্দ।

উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, আমরা ফটিকছড়িবাসী হালদা নদীর আমানতদার। এ আমানতদারিতা রক্ষা করতে অর্থাৎ পুরো বাংলাদেশে বিশুদ্ধ প্রজাতির মাছ ছড়িয়ে দেওয়ার প্রত্যয়ে হালদা নদীতে ব্যবহৃত জাল,বরশি, ঝাক বা বাঁশের ভেলা উচ্ছেদ করতে উপজেলা মৎস্য দপ্তর এবং উপজেলা প্রশাসন নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করবে।