আবদুল আউয়াল সরকার,
কুমিল্লা থেকে:
কুমিল্লায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে নির্ধারিত ও উপস্থিত বক্তৃতা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।এতে কুমিল্লা আইএইচটি এন্ড ম্যাটস এর শিক্ষার্থীরা অংশ নেন।
কুমিল্লা ইন্সটিটিউট অব হেলথ টেকনোলজী (আইএইচটি) এন্ড মেডিকেল এসিস্টেন্ট ট্রেনিং স্কুল (ম্যাটস)এর আয়োজনে ও এসেট প্রকল্পের তত্ত্বাবধানে নির্ধারিত ও উপস্থিত বক্তৃতা প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রবিবার (২৫ মে ২০২৫খ্রিঃ) সকালে কুমিল্লা আইএইচটি এন্ড ম্যাটস রামমালা রোড, ঠাকুরপাড়া,কুমিল্লায় প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ আলহাজ্ব ডাঃ এ কে এম আব্দুস সেলিম এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মোঃ তৌহিদুল ইসলাম।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লার ডেপুটি সিভিল সার্জন ডাঃ রেজা মোঃ সারোয়ার আকবর।
উপস্থিত ছিলেন ডাঃ মোঃ জাহাঙ্গীর আলম,ডাঃ সৈয়দ আশরাফ হোসেন,ডাঃ ফারিশা মজুমদার, প্রকৌশলী কায়েস মোঃ আল ফাতেহীন।
বিচারক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,প্রতিষ্ঠানের উপাধ্যক্ষ ডাঃ মোঃ গিয়াস উদ্দিন আহমেদ,আলেকজান স্কুল এন্ড কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ পীযুষ কান্তি সরকার ও ডাঃ অপু দাস।
উক্ত অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও চিকিৎসা প্রযুক্তিবিদ মোঃ আবদুল আউয়াল সরকার। সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা কে এম মোহাইমিন রাফি।
নির্ধারিত বক্তব্যর বিষয় ছিল “টিকা দান কর্মসূচী” এবং
উপস্থিত বক্তব্যর বিষয় ছিল
স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল,রোগ নিরাময়ের চেয়ে প্রতিরোধ শ্রেয়,গ্রামীন স্বাস্থ্য সেবায় মেডিকেল এসিস্ট্যান্ট এর গুরুত্ব, প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবার টেলিমেডিসিন এর প্রভাব ও ভবিষ্যৎ,স্বাস্থ্য খাতে ডিজিটাল রেকর্ড ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব, রোগ নির্নয়ে ডিজিটাল যন্ত্রের ভূমিকা।
নির্ধারিত বক্তৃতা প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন আনাস মাহমুদ রিয়াদ,দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন
তায়েবা তাসমিন মাহি, ও তৃতীয় স্থান অর্জন করেন মুন্নি আক্তার।
উপস্থিত বক্তব্যতে প্রথম আনাস মাহমুদ রিয়াদ,দ্বিতীয় অর্জিতা দাস ও তৃতীয় সৈয়দ নাজমুল ইসলাম।
উক্ত অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের প্রতিভার বিকাশ ঘটে।তাই এ ধরনের আয়োজন দরকার।সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে যৌক্তিক নবীন প্রজন্ম গঠনে বক্তব্যর ভূমিকা অনেক। কুমিল্লার অন্যতম প্রাচীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে কুমিল্লা আইএইচটি এন্ড ম্যাটস এর শিক্ষার্থীদের মুক্তচিন্তা বিকাশের এমন আয়োজন অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ।আজকের তরুনরাই আলোকিত দেশ গঠনে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখবে।