মোঃ গোলাম রাব্বানী,
মোঃ জাকির হাসান জুয়েল (৫০), পিতা- সাইদুর রহমান দুদু মিয়া, ঠিকানা- বাড়ী- ১১৭ , ব্লক- বি, রোড-০৫, নিকেতন গুলশান ঢাকা। উল্লেখিত ব্যক্তির সাথে ভূক্তভূগি এস এম নুরের ব্যবসায়িক সম্পর্ক ছিল। সে বিদেশে লোক পাঠানোর কথা বলে আমার নিকট থেকে গত ২০০৭ ইং সালে ৯১৮০০০/-( নয় লক্ষ আঠার হাজার) টাকা নেয়। কিন্তু টাকা নেওয়ার পর আমার কোন লোক বিদেশে না পাঠিয়ে তাল বাহানা করে আসছে এবং আমাকে কিছু না বলে দেশের বাহিরে চলে যায়। তারপর বিবাদী দেশে আসলে বিগত সরকারের প্রভাব খাটিয় চলে। পরবর্তীতে আমি তার নিকট আমার দেওয়া ৯১৮০০০/-( নয় লক্ষ আঠার হাজার) টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য বলিলে টাকা দিবেনা বলিয়া অস্বীকৃতি জানায়। সর্বশেষ গত ১৮/৫/২৫ ইং তারিখ সময় বেলা ১২.০০ ঘটিকায় আমার দেওয়া ৯১৮০০০/-( নয় লক্ষ আঠার হাজার) টাকা চাইলে আমাকে টাকা দিবেনা বলিয়া বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদান করে আওয়ামী লীগের এই প্রভাবশালী নেতা জাকির হাসান জুয়েল। এমতাবস্থায়, উপরোক্ত বিষয়টি ভবিষ্যতের জন্য সাধারন ডাইরীভূক্ত করি। যার নাম্বার ১৯৬৪। উপরোন্ত সে আমার ছবি ব্যবহার করে বিভিন্ন আওয়ামীলীগের নেতাদের সাথে ছবি বানিয়ে কিছু অনলাইন পত্রপত্রিকায় প্রকাশ করে আমার সামাজিকভাবে অবস্থানগত সম্মানহানি করার চেষ্টা করেছে। সমাজে এস এম নুর ইসলামের একটি ক্লিন ইমেজ রয়েছে। এস এম নুর ইসলাম আমার প্রাণের বাংলাদেশের সাক্ষাৎকারে সংবাদের প্রতিবেদককে জানান এসব মিথ্যা সংবাদের আমি তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এসব সংবাদে আমি এবং আমাকে যারা ভালবাসে তারা কখনোই বিভ্রান্ত হবেনা আমি এর সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে আইন ও তথ্য বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের কাছে এই অনলাইন পোর্টালগুলো যারা আমার বিরুদ্ধে নিউজ করেছে আমার কোন বক্তব্য না নিয়ে নিউজ করা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিশেষ ভাবে অনুরোধ করছি আমি এসএম নুর ইসলাম সাংবাদিক দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশ।