মো: তৌহিদ উদ্দিন শেখ খুলনা প্রতিনিধি:
কেন্দ্রীয় বিএনপির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল বলেছেন ,
স্বাধীনতার পর জাতি যখন চরম হতাশায় নিমজ্জিত, নেতৃত্ব যখন দিশাহীন—ঠিক সেই সময়েই আবির্ভাব ঘটে জিয়াউর রহমানের। তাঁর নেতৃত্বে এক নতুন সম্ভাবনার দিগন্ত খুলে যায়। বাংলাদেশের জনগণ তখন নতুন করে নিজেদের আত্মপরিচয় খুঁজে পেতে শুরু করে।
তাঁর ব্যক্তিত্ব ছিল শক্তিশালী, ভাবনায় ছিল স্বচ্ছতা আর চিন্তায় ছিল দেশপ্রেম। সততা, কর্তব্যনিষ্ঠা এবং ত্যাগের যে উদাহরণ তিনি রেখেছেন, তা আজও কোটি মানুষকে আলোড়িত করে। একজন সৈনিকের মতো দৃঢ়চেতা মন নিয়ে তিনি আত্মনিয়োগ করেন দেশ গঠনের কাজে।
বাংলাদেশের ৬৮ হাজার গ্রাম যেন তাঁর মানসপটে গাঁথা ছিল। মানুষের হৃদয় কীভাবে জয় করতে হয়—তা তিনি জানতেন বলেই গ্রামের মাটিতেই ছিল তাঁর দিনের শুরু। এই মাটির টানেই তিনি নিজেকে গড়ে তোলেন একজন খাঁটি দেশপ্রেমিক নেতা হিসেবে।
তিনি আরো বলেন,
শহীদ জিয়াউর রহমান কোনো আরামপ্রিয় রাজনীতিবিদ ছিলেন না। তিনি ছিলেন এক সংগ্রামী আদর্শবাদী, যিনি বিশ্বাস করতেন, একটি জাতিকে জাগাতে হলে আগে নিজেকে বিলিয়ে দিতে হয়। তাঁর রাজনৈতিক জীবন ও আদর্শ যেন একটি জীবন্ত ইতিহাস, যা থেকে শেখার আছে অনেক কিছু।
আজ যখন আমরা রাষ্ট্রনায়কের সঙ্কটে ভুগি, তখন শহীদ জিয়াউর রহমানের দূরদৃষ্টি ও আত্মত্যাগ আমাদের সামনে পথের দিশা দেখায়। তিনি ছিলেন, আছেন এবং থাকবেন—বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অনন্য উচ্চতায়।
আজ ৩০ মে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ জিয়াউর রহমান এর ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে রূপসা উপজেলার টিএসবি ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে ইউনিয়ন পরিষদ চত্বর,ঘাটভোগ ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে ঘাটভোগ ইউনিয়ন পরিষদ চত্বর এবং নৈহাটি ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড বিএনপির আয়োজনে মহিলা কলেজ মোড়,সুতালের বটতলা মোড়,৯ নং ওয়ার্ড বিএনপির আয়োজনে নতুনহাট বাজার,গাজী মেমোরিয়াল সহ বিভিন্ন জায়গায় আলোচনা সভা, দোয়া মাহফিল এবং খাবার বিতরন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
এসময় তার সাথে বিভিন্ন স্থানে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক খান জুলফিকার আলী জুলু, মোল্লা খায়রুল মোল্যা,জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মনিরুল হাসান বাপ্পি, জেলা বিএনপির সদস্য এনামুল কবীর সজল,জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক আতাউর রহমান রুনু, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক মোল্লা সাইফুর রহমান,সদস্য সচিব জাবেদ হোসেন মল্লিক, যুগ্ম আহবায়ক বিকাশ মিত্র, জেলা বিএনপি সদস্য শেখ আঃ রশিদ,মোল্লা রিয়াজুল ইসলাম,নাজমুস সাকিব পিন্টু, আমরা জেলা বিএনপির সদস্য ও ইউপি চেয়ারম্যান আছাফুর রহমান, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আবুল কালাম মোল্যা,হুমায়ুন কবীর,ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক আহবায়ক এসএম আঃ মালেক,খান আনোয়ার হোসেন, মহিউদ্দিন মিন্টু,শরিফুল ইসলাম বকুল,শেখ আবু সাঈদ, সাবেক সদস্য সচিব আজিজুর রহমান,মিকাইল ইসলাম, দিদারুল ইসলাম,শাহাবুদ্দিন ইজারাদার,ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ইলিয়াছুর রহমান, আজিজুল ইসলাম নন্দু, জিয়াউল ইসলাম বিশ্বাস,জেলা স্বেচ্ছাসেবকদল নেতা বনি আমি সোহাগ,মাসুদ খান, উপজেলা যুবদলের আহবায়ক শফিকুল ইসলাম বাচ্চু, জেলা মহিলাদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি শাহানাজ ইসলাম, উপজেলা মহিলা দলের সাধারন সম্পাদক শারমিন আক্তার আখি,বিএনপি নেতা শামীম হাসান, বিএনপি নেতা জাহিদুল ইসলাম রবি,ফ,ম মনিরুল ইসলাম,মাসুম বিল্লাহ,সৈয়দ মাহমুদ আলী, বিএনপি নেতা এ্যাডঃ তাফসিরুজ্জামান,যুবদল নেতা মুন্না সরদার, সাবেক ছাত্রনেতা খান আলিম হাসান, কবির শেখ,বশির হায়দার পল্টু,বাবুল শেখ,কামরুজ্জামান নান্টু,জহিরুল হক শারাদ,মিন্টু শিকারি,আরিফ মোল্যা, মহিতোষ ভট্টাচার্য,রাজু দাস,মাসুম রেজা,খান ওলিয়ার,মঈনুল ইসলাম,যুবদল নেতা শাহজামান প্রিন্স,তরিকুল ইসলাম রিপন,ছাত্রদল নেতা জান্নাতুল নাঈম, ইসরাইল বাবু,