নুরুল আবছার নূরী
চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি চট্টগ্রাম – খাগড়াছড়ি মহাসড়ক সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু পুরি থেকে বাচাঁনোর জন্য দীর্ঘদিন ধরে ডিভাইডার নির্মাণ বা স্প্রিট বেকার স্হাপন দাবি করা হয়ে ছিল। গত কয়েক মাস যাবত দূর্ঘটনা ঘটে চলছিল। ফেব্রুয়ারী মাসে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সহ তিন জন সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যার পর ফটিকছড়ি বিবিরহাট বাসস্ট্যান্ডে ও ফটিকছড়ি পাইন্দং পলিটেকনিকেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্র -ছাত্রীরা ডিভাইডার না লাশ চাই এই শ্লোগান নিয়ে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছিল। বিশেষ করে বিবিরহাট বাসস্ট্যান্ডে মানববন্ধন সমাবেশ ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মোজাম্মেল হক চৌধুরী সড়ক বিভাগের প্রকৌশলী বাবু অনুপম শর্মাসহ উপস্থিত ছিলেন। তখন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মোজাম্মেল হক চৌধুরী দূর্ঘটনায় নিহতদের আত্মীয় মাগফিরাত কামনা ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন কারিদের সাথে একততা ঘোষণা করে তিনি আশ্বাসত করেছিলেন স্প্রিট বেকার স্হাপন করার নিজে আবেদন বা সুপারিশ করবেন। তিনি কথা রেখেছেন। গত ১৬ এপ্রিল প্রধান শিক্ষকদের মাসিক সমন্বয় সভায় স্প্রিট বেকারের প্রশ়ের জবাবে বলেছিলেন আমার নিকট ১০৪ আবেদন জমা পড়ে ছিল আমি চেষ্টা করে মাত্র ২টি স্প্রিট বেকার পেয়েছি। যেহেতু সড়কটি চট্টগ্রাম -খাগড়াছড়ি মহাসড়ক (রোডছেন হায়ওয়ে) বেশি স্প্রিট বেকার স্হাপন করা যাবে না। তার্ঁ বক্তব্যের ৩দিন পড়ে দৌলতপুর এ,বি,সি সড়ক ও নাজিরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের (নাজিরহাট মেডিকেলের) রাস্তার মাথায় মোট ২ টি স্প্রিট বেকার স্হাপন করা হয়েছে। এই ব্যাপারে স্হানীয় বাসিন্দা, পথচারী ও গাড়ি চালকদের সাথে কথা বলে জানা যায়। ২টি স্প্রিট বেকার স্হাপন করা খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।